ভগিনী নিবেদিতা – স্বামী বিবেকানন্দের স্বনামধন্যা শিষ্যা,সন্ন্যাসিনী।

ভগিনী নিবেদিতা বিদেশিনী হওয়া সত্ত্বেও তিনি ভারত মায়ের শৃঙ্খল মােচনের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছেন। মনে-প্রাণে ভারতীয় হয়ে উঠেছিলেন। তিনি হলেন মার্গারেট এলিজাবেথ নােবেল, তাঁকে আমরা ভগিনী নিবেদিতা নামেই চিনে থাকি। বিদেশি এই তরুণীকে নিবেদিতা নাম দিয়ে চিরকালের জন্য আমাদের মনের মধ্যে স্থান দিয়েছি। উত্তর আয়ারল্যান্ডের অন্তর্গত ডানগানা নামক এক ছােটো শহরে ১৮৬৭ সালের ২০ … Read more

স্বামী বিবেকানন্দ- বীর সন্ন্যাসী, হিন্দু ধর্মের প্রচারক, সমাজ সংস্কারক, জাতীয়তাবাদী।

স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারী ভাের ৬টা বেজে ৩৩ মিনিট ৩৩ সেকেণ্ডে ভুবনেশ্বরী দেবীর একটি ছেলে হল—ছেলেটি সত্যিই সুন্দর এবং ফুটফুটে মনে হয় যেন দেবশিশু। বিশ্বনাথ দত্ত ছিলেন শিশুটির পিতা। উত্তর কলকাতার সিমুলিয়া পল্লীতে তাদের বাড়ি। মা ভুবনেশ্বরী দেবী, শিশুর নাম বললেন ‘বীরেশ্বর’। পিতা নামটি ছােট করে নাম দিলেন শিশুটির বিলে। নতুন খােকার ‘ … Read more

দেবী সারদামণি – সকলের মা, ধর্মপ্রাণা এবং সরল প্রকৃতির মানবী

দেবী সারদামণি তিনি ছিলেন জয়রামবাটীর এক অখ্যাত পল্লী বালিকা। পরবর্তীকালে আবির্ভূত হয়েছিলেন মহাসাধক শ্রীরামকৃষ্ণের অনন্যা শক্তি হিসাবে। ব্রহ্মবিদ স্বামীর তপস্যার আলােকে উদ্ভাসিতা হয়ে ওঠেন। তিনি হলেন মা সারদা। শ্রীরামকৃষ্ণের মহাপ্রয়াণের পর তিনি সংঘমাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। নবতর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ওঠেন। তখন তাঁকে আমরা রামকৃষ্ণ সংঘের জননী এবং পালয়িত্রী হিসাবে দেখেছি। রামকৃষ্ণের জন্মভূমি কামারপুকুর থেকে … Read more

শ্রীরামকৃষ্ণ – কালী- সাধক , ধর্মীয় গুরু ।

শ্রীরামকৃষ্ণ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ হুগলী জেলার কামারপুকুর গ্রামের এক অতীব সামান্য ব্রাহ্মণ সন্তান ছিলেন এবং তিনি মানবসমাজে সকলের কাছে ধর্মীয় বিশ্বাসে অবতাররূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাঁর অলৌকিক ক্রিয়াকলাপ অলৌকিক কর্মজীবন এবং অপার্থিব অবদান সমাজ এবং ভারতবর্ষের ধর্মীয় মানুষের কাছে একটি অতি আশ্চর্যজনক অধ্যায়। ঠাকুর রামকৃষ্ণ মানুষ এবং যুগের প্রয়ােজনে অবতার রূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন। সমাজে যখন বিভিন্ন ধর্মের … Read more